এখানে Class 9 Bengali Question Answer First Unit Test 2025 / নবম শ্রেণী বাংলা প্রশ্ন উত্তর প্রথম ইউনিট টেস্ট ২০২৫ শেয়ার করা হলো। নবম শ্রেণী বাংলা প্রশ্নপত্র প্রথম পর্যায়ক্রমিক মূল্যায়ন 2025
Class 9 Bengali Question Answer First Unit Test 2025
নবম শ্রেণী বাংলা প্রশ্ন উত্তর প্রথম ইউনিট টেস্ট ২০২৫
মডেল প্রশ্নপত্র: ১
১. সঠিক উত্তরটি নির্বাচন করো:
১.১ চন্ডির আদেশ পান – চন্ডীর আদেশ পেয়েছিল কে?
ক. জাম্বুবান
খ. বীর হনুমান
গ. কলিঙ্গবাসি
ঘ. গুজরাটবাসি
উত্তর: খ. বীর হনুমান।
১.২ ঘটনাক্রমে সেই আংটি পেল এক ধীবর – আংটিটি ছিল কার?
ক. মহর্ষি কর্ণের
খ. রাজ শ্যালকের
গ. শকুন্তলার
ঘ. প্রিয়ংবদার
উত্তর: গ. শকুন্তলার।
১.৩ ইলিয়াসের সবচাইতে ভালো ঘোড়া গুলি চুরি করে নিয়ে গিয়েছিল –
ক. কিরবিজরা
খ. কাজাকিরা
গ. প্রতিবেশীরা
ঘ. মোহাম্মদ শা
উত্তর: ক. কিরবিজরা।
১.৪ সুকুমার তার মাস্টারমশাইকে নিয়ে গল্প লিখে পত্রিকা সম্পাদকের কাছ থেকে পেয়েছিল –
ক. দশ টাকা
খ. বারো টাকা
গ. পনেরো টাকা
ঘ. কুড়ি টাকা
উত্তর: ক. দশ টাকা।
১.৫ ইলিয়াস তার বাড়ি থেকে তাড়িয়ে দিয়েছিল –
ক. বড় ছেলে বউকে
খ. ছোট ছেলে বউকে
গ. মেয়ে জামাইকে
ঘ. প্রধান চাকরকে
উত্তর: খ. ছোট ছেলে বউকে।
১.৬ সংবৃত স্বরধ্বনি হল –
ক. এ, অ
খ. অ
গ. আ
ঘ. কোনোটিই নয়
উত্তর: ঘ. কোনোটিই নয়।
১.৭ প্রফেসার শঙ্কুর ডাইরিটা যার থেকে পাওয়া গিয়েছিল তিনি হলেন –
ক. প্রফেসর শঙ্কু
খ. তারক চাটুজ্জে
গ. প্রহ্লাদ
ঘ. অবিনাশ বাবু
উত্তর: খ. তারক চাটুজ্জে।
১.৮ শঙ্কুর ডায়েরির লেখায় লেখক প্রথমবার যে রংটি দেখেছিলেন –
ক. লাল
খ. সবুজ
গ. নীল
ঘ. কালো
উত্তর: খ. সবুজ।
২. অতিসংক্ষেপে উত্তর দাও:
২.১ কলিঙ্গদেশে ঝড়-বৃষ্টি কাব্যাংশটি কার লেখা, কোন কাব্যের অন্তর্গত?
উত্তর: কলিঙ্গদেশে ঝড়-বৃষ্টি কাব্যাংশটি মধ্যযুগের কবি মুকুন্দ চক্রবর্তী রচিত চন্ডীমঙ্গল কাব্যর অন্তর্গত।
২.২ কলিঙ্গদেশে কতদিন টানা বৃষ্টিপাত হয়েছিল?
উত্তর: কলিঙ্গদেশে টানা সাত দিন প্রবল বৃষ্টিপাত হয়েছিল।
২.৩ দুশমন্ত প্রদত্ত আংটিটি শকুন্তলা কিভাবে হারিয়ে ফেলেছিলেন?
উত্তর: শচীতীর্থে স্থানের পরে অঞ্জলি দেওয়ার সময়ে হাত থেকে খুলে জলে পড়ে গিয়ে শকুন্তলা আংটিটি হারিয়ে যায়।
২.৪ কত বছর পরিশ্রম করে ইলিয়াস প্রচুর সম্পত্তি বানিয়েছিল?
উত্তর: দীর্ঘ ৩৫ বছর পরিশ্রম করে ইলিয়াস প্রচুর সম্পত্তি বানিয়েছিল।
২.৫ মাস্টারমশাইয়ের মতে স্বর্গের দরজায় কি লেখা আছে ?
উত্তর: স্বর্গের দরজাতেও নাকি প্লেটোর দোরগোড়ার মতো লেখা আছে। যে অংক জানে না তার প্রবেশ নিষেধ।
২.৬ “সারারাত মিছে দ্বার টানি”- সারারাত দ্বারকানা কেমন করে মিছে হয়ে যায়?
উত্তর: কবির নৌকা তটের কিনারে নোঙরে বাঁধা পড়েছে, দাঁড় টেনে তাকে এগোনো যায় না।
২.৭ প্রফেসর শঙ্কুর ডায়েরির পৃষ্ঠাগুলি বিশেষত্ব সম্পর্কে মা বোমযাত্রীর ডায়েরি তে লেখক কি জানিয়েছেন?
উত্তর: প্রফেসর শঙ্কুর ডায়েরির পাতাগুলি টানলে রবারের মতো বেড়ে যেত, তা ছেঁড়া ও পোড়ানো ছিল অসম্ভব। আবার কালীর রং ও বদলে যেত।
২.৮ প্রফেসর শঙ্কুর দলের সদস্যদের কার কত ওজন ছিল?
উত্তর: প্রফেসর শঙ্কুর দলের সদস্য প্রহাদের দুই মন সাত সের, শংকুর এক মন এগারো শের, বিধু শেখর এর সাড়ে পাঁচ মন ওজন ছিল।
২.৯ বিধুশেখর টাকায় কাদের বাস বলেছিল?
উত্তর: বিধুশেখর বলেছিল যে টাকায় সৌরজগতের সব থেকে সভ্য লোকেরা বাস করে।
২.১০ টাকার অধিবাসীরা কোথায় থাকে?
উত্তর: টাফার অধিবাসীরা গর্ত দিয়ে মাটির ভিতরে ঢুকে যায় এবং সেখানে বাস করে।
২.১১ স্বরভক্তি কাকে বলে?
উত্তর: স্বরভক্তি কথাটির অর্থ সরের দ্বারা বিভাজন। যেহেতু মধ্য স্বরাগমে যুক্ত ব্যঞ্জন স্বরধ্বনি দ্বারা বিভাজিত হয় তাই এই প্রক্রিয়াকে স্বরভক্তি বলে।
২.১২ শতনাসিক্য ভবন কি?
উত্তর: মূল শব্দের মধ্যে নাসিক্য ব্যঞ্জন না থাকা তেও শব্দ রূপান্তরের প্রক্রিয়া আপনা থেকেই অনুনাসিক হয়ে গেলে তাকে বলে সতনাসিক্য ভবন।
২.১৩ উষ্ণধ্বনি কাকে বলে? উদাহরণ দাও
উত্তর: উষ্ণ ব্যঞ্জনধ্বনি উচ্চারণের সময় শ্বাসবায়ু বেরিয়ে যাওয়ার পথ একেবারে বন্ধ না হলেও খুবই সংকুচিত হয়। ফলে চাপের সৃষ্টি হয়ে একটা শিস জাতীয় ধ্বনি উৎপন্ন হয়। যেমন- শ, স, হ।
৩. যেকোনো একটি প্রশ্নের উত্তর দাও:
৩.১ “কলিঙ্গ নোঙরে সকল লোক যে জৈমিনি।” – জৈমিনি কে? জৈমিনি কে স্মরণের কারণ কী?
উত্তর: জৈমিনির পরিচয়: কলিঙ্গ দেশে ‘ঝড়-বৃষ্টি’ কাব্যাংশে উল্লিখিত জৈমিনি হলেন এক বাকসিদ্ধ ঋষি। বিশ্বাস করা হয়, তাঁর নাম স্মরণ করলে বজ্রপাত বন্ধ হয়ে যায়। তাই বজ্রপাতের সময় মানুষ তাঁর নাম কীর্তন করে।
কলিঙ্গবাসীর জৈমিনিকে স্মরণের কারণ:
কলিঙ্গ দেশের আকাশে হঠাৎ ঘন কালো মেঘ জমে ওঠে। প্রবল ঝড়বৃষ্টি, মেঘের গর্জন ও ঘন ঘন বজ্রপাতের কারণে কলিঙ্গবাসী আতঙ্কিত হয়ে পড়ে। এই ভয়ংকর পরিস্থিতি থেকে রক্ষা পাওয়ার আশায় তারা ঋষি জৈমিনির স্মরণ করে, বিশ্বাস করে যে এতে বজ্রপাত বন্ধ হবে।
৩.২ “আমার বাণিজ্য তরী বাধা পড়ে আছে।” – কথাটির তাৎপর্য লেখ।
উত্তর: কবি তাঁর সাহিত্যকীর্তি নিয়ে দূর-দূরান্তে ছড়িয়ে পড়তে চান। তিনি আশায় বুক বাঁধেন যে, সাত সমুদ্র পার করে এক সুদূর জগতে তিনি মানসিক আনন্দ লাভ করবেন। এটি একপ্রকার কল্পনা, যেখানে তিনি নিজেকে এক নাবিকের মতো কল্পনা করেন, যিনি নৌকার দাঁড় টেনে গন্তব্যের দিকে এগোচ্ছেন।
কিন্তু বাস্তব জীবনের দায়দায়িত্বের কথা মনে পড়তেই কবির হতাশা জন্মায়। সংসারের কর্তব্য তাঁকে আটকে রেখেছে, যার ফলে তিনি কখনো তাঁর কল্পনার জগতে যেতে পারবেন না। তাই গভীর হতাশার সঙ্গে তিনি বলেছেন— “আমার বাণিজ্য তরী বাধা পড়ে আছে।”
৪. যেকোনো একটি প্রশ্নের উত্তর দাও:
৪.১ “অতিথীরা হেসে উঠলো।” – কার, কোন কথা শুনে অতিথিরা হেসে উঠলো?
উত্তর: লিও তলস্তয়ের রচিত ‘ইলিয়াস’ গল্পে ইলিয়াসের স্ত্রী শাম সেমাগির কথা শুনে অতিথিরা হেসে ওঠে।
শাম সেমাগি অতিথিদের বলেছিলেন যে, ৫০ বছরের বিত্তশালী জীবনে তারা প্রকৃত সুখ খুঁজে পাননি। তখন তাদের জীবনে একান্তে কথা বলার বা ঈশ্বরের কাছে প্রার্থনা করার সময়ও ছিল না। বরং তারা সারাক্ষণ আতিথেয়তা ও মজুরদের তদারকি নিয়ে ব্যস্ত থাকতেন। কিন্তু শেষ বয়সে যখন তারা ভাড়াটে মজুর হিসেবে কাজ করতে বাধ্য হন, তখনই জীবনের প্রকৃত সুখের স্বাদ পান।
এই কথাগুলি শুনে অতিথিরা হাসতে থাকে, কারণ এটি তাদের কাছে ব্যতিক্রমী ও কৌতুককর মনে হয় যে, এত ধন-সম্পত্তি থাকা সত্ত্বেও ইলিয়াস ও তার স্ত্রী প্রকৃত সুখ পাননি, বরং পরিশ্রমী সাধারণ জীবনযাপনে তারা সুখ খুঁজে পেয়েছেন।
৪.২ “আমার গায়ের রক্ত হিম হয়ে এসেছে।” – বক্তা কে? তার গায়ের রক্ত কেন হিম হয়ে যেত?
উত্তর: উদ্ধৃতিটির বক্তা হলেন নারায়ণ গঙ্গোপাধ্যায়ের লেখা ছোটগল্পের কথক সুকুমার।
তার গায়ের রক্ত হিম হয়ে যেত কারণ:
স্কুলের অঙ্কের মাস্টারমশাই যখনই সুকুমারকে নাম ধরে ডাকতেন, তখনই সে আতঙ্কে কেঁপে উঠত। কারণ, সে অঙ্কে বরাবরই দুর্বল ছিল, আর মাস্টারমশাই মনে করতেন, অঙ্ক না পারাটা লজ্জার বিষয়। তাই কেউ অঙ্ক করতে না পারলেই তার পিঠে প্রচণ্ড চড় পড়ত। ছোটবেলায় এই মার খাওয়ার ভয়ে বহুবার সুকুমারের গায়ের রক্ত হিম হয়ে যেত।
৫. যেকোনো একটি প্রশ্নের উত্তর দাও:
৫.১ “তা তোর জীবিকা বেশ পবিত্র বলতে হয় দেখেছি।” – বক্তা কাকে উদ্দেশ্য করে কথাটি বলেছেন? ওই ব্যক্তির প্রতিক্রিয়া কী ছিল?
উত্তর: এই উক্তিটি কালিদাসের ‘ধীবর-বৃত্তান্ত’ নাট্যাংশ থেকে নেওয়া হয়েছে। রাজশ্যালক ধীবরকে উদ্দেশ্য করে এই মন্তব্যটি করেছেন।
ধীবরের প্রতিক্রিয়া:
ধীবরের পেশা নিয়ে রাজশ্যালক ব্যঙ্গাত্মক মন্তব্য করলে ধীবর তীব্র প্রতিবাদ করে। সে রাজশ্যালককে এমন কথা বলতে নিষেধ করে এবং জানায় যে, মানুষ জন্মগতভাবে যে বৃত্তি অর্জন করে, তা নিন্দনীয় হলেও কখনো পরিত্যাগ করা উচিত নয়।
ধীবর বেদজ্ঞ ব্রাহ্মণের উদাহরণ দিয়ে ব্যাখ্যা করে যে, ব্রাহ্মণরা স্বভাবে দয়ালু হলেও যজ্ঞের সময় পশুবধ করতে নির্দয় হয়ে ওঠেন। অর্থাৎ, কোনো পেশাই সম্পূর্ণভাবে নির্ভুল বা নিন্দাহীন নয়।
৫.২ “তুমি আমার একজন বিশিষ্ট প্রিয় বন্ধু হলে।” – কোন ঘটনার মাধ্যমে এই বন্ধুত্ব স্থাপিত হয়েছিল?
উত্তর: ধীবর-বৃত্তান্ত নাট্যাংশে উদ্ধৃত উক্তিটির বক্তা হলেন রাজশ্যালক। তিনি ধীবরকে উদ্দেশ্য করে এই কথাটি বলেন, যা ধীবরের প্রতি তার মনোভাব পরিবর্তনের প্রতিফলন।
এই বন্ধুত্ব স্থাপনের ঘটনা:
প্রথমদিকে রাজশ্যালক ধীবরের কাছে রাজার নাম খোদাই করা আংটিটি পেয়ে ধীবরকে চোর বলে সন্দেহ করেছিলেন। ধীবরের পেশা নিয়েও তিনি বিদ্রুপ করেন এবং তাকে অবজ্ঞার দৃষ্টিতে দেখেন।
তিনি এমনকি বলেন—
“এর গা থেকে কাঁচা মাংসের গন্ধ আসছে। এ অবশ্যই গুইসাপ খাওয়া জেলে হবে।”
কিন্তু পরে রাজা নিশ্চিত করেন যে ধীবর সত্য বলেছে এবং ধীবরকে পুরস্কার দেওয়ার জন্য রাজশ্যালকের হাত দিয়েই অর্থ পাঠান।
রাজশ্যালকের মনোভাব পরিবর্তনের কারণ:
১. ধীবরের সততা প্রমাণিত হওয়া: রাজার স্বীকৃতির পর রাজশ্যালক নিজের ভুল বুঝতে পারেন এবং ধীবরের প্রতি তার দৃষ্টিভঙ্গি পরিবর্তন করেন।
২. রাজাকে সন্তুষ্ট করা: রাজশ্যালক বুঝতে পারেন যে রাজা ধীবরের প্রতি সদয়, তাই ধীবরের সঙ্গে বন্ধুত্ব স্থাপন করলে রাজার আনুকূল্য লাভ করা যাবে।
৩. নিজের অনুগত্য প্রকাশ: রাজশ্যালক রাজাকে সন্তুষ্ট করার জন্য ধীবরকে অবজ্ঞা না করে বরং বন্ধুত্বের হাত বাড়ান।
এভাবেই রাজশ্যালক ধীবরকে তার “বিশিষ্ট প্রিয় বন্ধু” বলে স্বীকৃতি দেন।
৬. যেকোনো একটি প্রশ্নের উত্তর দাও:
৬.১ ‘কলিঙ্গদেশে ঝড়-বৃষ্টি’ কবিতায় কলিঙ্গে যে প্রাকৃতিক বিপর্যয় ঘটেছিল, তা কীভাবে কলিঙ্গবাসীর জীবনকে বিপন্ন করে তুলেছিল?
উত্তর: মুকুন্দ চক্রবর্তীর ‘চণ্ডীমঙ্গল’ কাব্যের আখেটিক খণ্ডের অন্তর্গত ‘কলিঙ্গদেশে ঝড়-বৃষ্টি’ কাব্যাংশে দেবী চণ্ডী তাঁর কৃপাধন্য ব্যাধ কালকেতুর গুজরাট নগরে বসতি স্থাপনের জন্য কলিঙ্গদেশে এক ভয়াবহ প্রাকৃতিক বিপর্যয় ঘটান।
প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের বিবরণ:
ঈশান কোণে কালো মেঘ জমতে শুরু করে।
ঘনঘন বিদ্যুতের ঝলকানি ও বজ্রপাত হয়।
প্রবল বৃষ্টিতে মাঠ-ঘাট জলমগ্ন হয়ে পড়ে।
তীব্র ঝড়ে সবুজ শস্যক্ষেত ধ্বংস হয়ে যায়।
প্রবল বর্ষণে রাস্তাঘাট জলে ডুবে যায়, সাপ-ব্যাঙ জলমগ্ন পথে ভেসে বেড়ায়।
সাত দিন ধরে লাগাতার বর্ষণে কৃষিকাজ ও ঘরবাড়ি ধ্বংস হয়ে যায়।
ভাদ্র মাসের তাল-এর মতো বড় আকারের শিল পড়তে থাকে, যা ঘরের চাল ভেদ করে ফেলে।
দেবীর আদেশে সমস্ত নদ-নদী কলিঙ্গের দিকে ধেয়ে আসে, বিশাল ঢেউ বাড়িঘর ভেঙে ফেলে।
এই ভয়ানক দুর্যোগ থেকে মুক্তি পাওয়ার আশায় কলিঙ্গবাসীরা ঋষি জৈমিনির নাম স্মরণ করে প্রার্থনা করতে থাকে।
৬.২ “সারারাত তবু দাঁড় টানি” – কবি সারারাত দাঁড় টানেন কেন? ‘তবু’ কথাটি বলার কারণ কী? এই দাঁড় টানার মাধ্যমে কবির কোন মানসিকতা ফুটে উঠেছে?
উত্তর: কবি সারারাত দাঁড় টানেন কেন?
অজিত দত্তের ‘নোঙর’ কবিতায় কবি বলেন যে, নৌকাভরা পণ্য নিয়ে তিনি সাত সাগরের পাড়ে পাড়ি দিতে চান। তাই তিনি সারারাত দাঁড় টানতে থাকেন, যেন নৌকাটি এগিয়ে যায়।
‘তবু’ কথাটি বলার কারণ:
‘তবু’ শব্দের অর্থ তা সত্ত্বেও।
কবির ইচ্ছে ছিল সাত সাগরের ওপারে নতুন জীবনের সন্ধানে যাওয়া, কিন্তু অজান্তেই তার নোঙর পড়ে গেছে তটের কিনারে।
নৌকা আর কখনোই তট ছেড়ে যাবে না, এই কঠিন সত্য তিনি জানেন, তবু তার মন তা মেনে নিতে চায় না।
তাই, বাস্তবের এই অনড় সত্য মেনেও কবি সারারাত ধরে দাঁড় টেনে যান, যেন নৌকা কখনোই থেমে না যায়।
কবির মানসিকতা:
এই দাঁড় টানার মধ্যে দিয়ে কবির অদম্য মানসিকতা ও স্বপ্নময় জীবনের প্রতি আকাঙ্ক্ষা প্রকাশ পেয়েছে।
তিনি জানেন, সমাজ-সংসারের নানা বন্ধনে তিনি বাঁধা।
তবু, তার কল্পনাবিলাসী মন বাঁধনহারা জীবনের স্বাদ পেতে চায়।
বাস্তবতা বলে এই দাঁড় টানা বৃথা, কিন্তু অবচেতন মন তবু স্বপ্ন বোনে।
কবি জানেন, তার স্বপ্ন হয়তো কোনোদিনই বাস্তব হবে না, তবু সেই স্বপ্নই তাকে বাঁচিয়ে রাখে।
অতএব, এই পংক্তিতে স্বপ্ন ও বাস্তবতার টানাপোড়েনের এক গভীর প্রতিচ্ছবি ফুটে উঠেছে।
৭. যেকোনো একটি প্রশ্নের উত্তর দাও:
৭.১ “ভাগ্য যেন চাকার মতো ঘুরে” – কাকে উদ্দেশ্য করে বলা হয়েছে? বক্তার এমন বক্তব্যের কারণ ব্যাখ্যা কর।
উত্তর: উদ্দিষ্ট ব্যক্তি:
লিও তলস্তয়ের ‘ইলিয়াস’ গল্পে মুহাম্মদ শার বাড়িতে আগত এক অতিথি মোহাম্মদ শা-কে এই মন্তব্যটি করলেও, প্রকৃতপক্ষে মন্তব্যটি ইলিয়াসের ভাগ্য পরিবর্তনের প্রতি ইঙ্গিত করে।
বক্তার এমন বক্তব্যের কারণ:
ইলিয়াস ও তার স্ত্রী ৩৫ বছরের কঠোর পরিশ্রমে প্রচুর সম্পত্তির অধিকারী হন।
তিনি ২০০টি ঘোড়া, ১৫০টি গরু-মহিষ এবং ১২টি ভেড়ার মালিক হন।
তার খ্যাতি চারপাশে ছড়িয়ে পড়ে, প্রতিবেশীরাও তাকে ঈর্ষা করতে শুরু করে।
তিনি অতিথি আপ্যায়নে সদা ব্যস্ত থাকতেন।
কিন্তু ভাগ্যের চাকা ঘুরতে শুরু করে—
ছেলের সঙ্গে বিবাদের কারণে তাকে আলাদা করে দিতে হয়।
মোরক ও কিরগিজদের ঘোড়া চুরির ঘটনা ঘটে।
দুর্ভিক্ষের কারণে সম্পত্তি ধ্বংস হতে থাকে।
শেষ পর্যন্ত তার পশমের কোট, কম্বল ও অবশিষ্ট পশুগুলো বিক্রি করে তিনি সর্বস্বান্ত হয়ে যান।
অন্যের বাড়িতে কাজ করে দিন কাটাতে বাধ্য হন।
এই অবস্থায় সহানুভূতিশীল প্রতিবেশী মুহাম্মদ শা তাদের নিজের বাড়িতে আশ্রয় দেন। ইলিয়াস ও তার স্ত্রী কাজের বিনিময়ে আহার পান। এই বিশাল পতনের প্রতিচ্ছবিই অতিথির মন্তব্যে প্রতিফলিত হয়েছে – “ভাগ্য যেন চাকার মতো ঘুরে”।
৭.২ “এ অপরাধ আমি বইব কি করে, এ লজ্জা আমি কোথায় রাখবো!” – অপরাধবোধ ও আত্মক্লানি দূর হয়ে কীভাবে বক্তার আত্মশুদ্ধি ঘটলো?
উত্তর: অপরাধবোধ ও আত্মক্লানি:
কথকের ছোটবেলার বিভীষিকা ছিলেন তার অঙ্কের মাস্টারমশাই।
তার কঠোর শাসন ও তীব্র বকাঝকা কথকের কাছে আতঙ্ক হয়ে উঠেছিল।
এতটাই ভয় ছিল যে এম.এ. পাস করার পরেও মনে হতো, মাস্টারমশাই সামনে এসে হাজির হবেন।
একদিন একটি পত্রিকার অনুরোধে কথক ছেলেবেলার স্মৃতি নিয়ে লিখতে গিয়ে মাস্টারমশাইয়ের প্রতি মধুর প্রতিশোধ নেওয়ার সুযোগ পান।
লেখাটিতে তিনি বোঝাতে চান যে, অহেতুক তাড়না করে কাউকে শিক্ষা দেওয়া যায় না।
নিজের অঙ্ক শেখার ব্যর্থতার কথা বলে তিনি মাস্টারমশাইকে তিরস্কার করেন।
কীভাবে আত্মশুদ্ধি ঘটে:
বহুদিন পর বাংলাদেশের এক কলেজে বক্তৃতা দিতে গিয়ে কথকের সঙ্গে মাস্টারমশাইয়ের পুনরায় দেখা হয়।
মাস্টারমশাই শুধু বক্তৃতার প্রশংসাই করেন না, জামার পকেট থেকে সেই পুরোনো পত্রিকাটি বের করেন, যেখানে ছিল কথকের লেখা।
মাস্টারমশাই বলেন, “আমার ছাত্র আমাকে অমর করে দিয়েছে।”
এই কথা শুনে লজ্জা ও আত্মগ্লানিতে কথকের মন মাটিতে মিশে যায়।
আত্মশুদ্ধির মুহূর্ত:
মাস্টারমশাইয়ের ঔদার্য ও মহানুভবতা দেখে কথকের মনে হয়, তিনি যেন স্নেহ, মমতা ও ক্ষমার এক বিশাল সমুদ্রের সামনে দাঁড়িয়ে আছেন।
এই অনুশোচনা ও মাস্টারমশাইয়ের উদারতার সামনে নত হওয়ার মাধ্যমেই তার আত্মশুদ্ধি ঘটে।
Class 9 Bengali Question Answer First Unit Test 2025
নবম শ্রেণী বাংলা প্রশ্ন উত্তর প্রথম ইউনিট টেস্ট ২০২৫
মডেল প্রশ্নপত্র: ২
১। সঠিক উত্তরটি নির্বাচন করো:
১.১ ‘চণ্ডীর আদেশ পান’ চণ্ডীর আদেশ পেয়েছিলেন—
(ক) জাম্বুবান
(খ) বীর হনুমান
(গ) কালকেতু
(ঘ) ফুল্লরা
১.২ ‘নোঙর’ কবিতাটি অন্তর্ভুক্ত রয়েছে—
(ক) ‘ছায়ার কল্পনা’
(খ) ‘শাদা মেঘ কালো পাহাড়’
(গ) ‘কুসুমের মাস’
(ঘ) ‘নষ্ট চাঁদ’
১.৩ ‘বন্ধুগণ হাসবেন না।’ একথা বলেছেন—
(ক) ইলিয়াস
(খ) শাম-শেমাগি
(গ) মহম্মদ শা
(ঘ) মহম্মদ শার জনৈক আত্মীয়
১.৪ ‘ধীবর-বৃত্তান্ত’ নাট্যাংশে জেলেটির বাড়ি—
(ক) উজ্জয়িনীতে
(খ) শচীতীর্থে
(গ) শক্রাবতারে
(ঘ) হস্তিনাপুরে
১.৫ বিজ্ঞানের কথা উঠলেই শঙ্কুর সঙ্গে ঠাট্টা করতেন—
(ক) প্রহ্লাদ
(খ) বিধুশেখর
(গ) অবিনাশবাবু
(ঘ) তারকবাবু
১.৬ ‘ঘোষ’ শব্দের অর্থ হল—
(ক) প্রাণ
(খ) বাতাস
(গ) ধ্বনি-গাম্ভীর্য
(ঘ) ঝোঁক
১.৭ বিপদ্ + জনক-এর সন্ধিবদ্ধ রূপ হল—
(ক) বিপজ্জনক
(খ) বিপঙজনক
(গ) বিপজ্জনক
(ঘ) বিপজনক
২। কমবেশি ১৫টি শব্দে উত্তর দাও:
২.১ ‘সেও তো পাপ।’ কোন্ আচরণকে পাপ বলা হয়েছে?
২.২ কলিঙ্গদেশে ঝড়-বৃষ্টি কতদিন ধরে চলেছিল?
২.৩ ‘নোঙর’ কবিতায় কবি কীভাবে দিকের নিশানা করেন?
২.৪ ‘ধীবর-বৃত্তান্ত’ নাট্যাংশটির অনুবাদকের নাম কী?
৩। কমবেশি ৬০ শব্দে যে-কোনো দুটি প্রশ্নের উত্তর দাও:
৩.১ শঙ্কুর রকেটে কত মন পর্যন্ত জিনিস নেওয়া যায়?
৩.২ প্লুতস্বর কাকে বলে?
৩.৩ ‘ল’-কে পার্শ্বিক ধ্বনি বলা হয় কেন?
৩.৪ ‘দুর্বোধ্য’ শব্দটির সন্ধি বিচ্ছেদ করো।
৪। কমবেশি ১৫০ শব্দে যে-কোনো দুটি প্রশ্নের উত্তর দাও:
৪.১ ‘আছুক শস্যের কার্য হেজ্যা গেল ঘর।।’ প্রসঙ্গ উল্লেখ করে ব্যাখ্যা করো।
৪.২ শকুন্তলা রাজা দুষ্মন্তের রাজসভায় কেন অপমানিতা হয়েছিলেন?
৪.৩ ‘শুনে অতিথিরা ভাবতে বসল।’ কোন্ কথা শুনে অতিথিরা ভাবতে বসেছিল?
৫। কমবেশি ১৫০ শব্দে যে-কোনো দুটি প্রশ্নের উত্তর দাও:
৫.১ ‘নোঙর গিয়েছে পড়ে তটের কিনারে।’ উদ্ধৃতিটির আলোকে ‘নোঙর’ কবিতায় কবির আক্ষেপ কীভাবে প্রকাশ পেয়েছে, তা নির্দেশ করো।
৫.২ ‘ঘটনাক্রমে সেই আংটি পেল এক ধীবর…’— ধীবরের আংটি পাওয়ার ঘটনাটি সংক্ষেপে বিবৃত করো।
৫.৩ ‘তখন আমরা পেয়েছি সত্যিকারের সুখ;’— কাদের কথা বলা হয়েছে? তারা ‘সত্যিকারের সুখ’ বলতে কী বুঝিয়েছেন?
৬। কমবেশি ১৫০ শব্দে যে-কোনো একটি প্রশ্নের উত্তর দাও:
৬.১ ‘আমরা দু’ ঘণ্টা হলো মঙ্গলগ্রহে নেমেছি।’ গল্পের নাম উল্লেখ করে, গল্প অবলম্বনে মঙ্গলগ্রহের সংক্ষিপ্ত বিবরণ দাও।
৬.২ ‘কিন্তু সে ডায়রি তারকবাবুর কাছে এল কী করে?’— প্রোফেসর শঙ্কুর ডায়রি তারকবাবুর হস্তগত হওয়ার বৃত্তান্ত সংক্ষেপে আলোচনা করো।
৭। কমবেশি ১২৫ শব্দে ভাবসম্প্রসারণ করো:
৭.১ ‘স্বার্থমগ্ন যেজন বিমুখ / বৃহৎ জগৎ হতে, সে কখনো শেখেনি বাঁচিতে।’
Class 9 Bengali Question Answer First Unit Test 2025
নবম শ্রেণী বাংলা প্রশ্ন উত্তর প্রথম ইউনিট টেস্ট ২০২৫
মডেল প্রশ্নপত্র: ৩
১। সঠিক উত্তরটি নির্বাচন করো:
১.১ কলিঙ্গদেশে বৃষ্টি হয়েছিল—
(ক) ছয় দিন, (খ) পাঁচ দিন, (গ) সাত দিন, (ঘ) আট দিন।
১.২ নোঙর কোথায় পড়ে গিয়েছে?
(ক) জলে, (খ) গর্তে, (গ) তটের কিনারে, (ঘ) খাদের কিনারে।
১.৩ ‘ইলিয়াস’ গল্পটি বাংলায় তরজমা করেছেন—
(ক) অনিন্দ্য সৌরভ, (খ) মনীশ দত্ত, (গ) মণীন্দ্র দত্ত, (ঘ) শঙ্খ ঘোষ।
১.৪ “সভায় জাঁকিয়ে বক্তৃতা করা গেল।” বক্তা রবীন্দ্রনাথ থেকে উদ্ধৃতি দিয়েছিলেন—
(ক) ১২টি, (খ) ১৬টি, (গ) ১০টি, (ঘ) ১৪টি।
১.৫ ঐ, ঔ কোন্ শ্রেণির ধ্বনি?
(ক) মৌলিক, (খ) যৌগিক, (গ) প্লুতস্বর, (ঘ) কুঞ্চিত।
১.৬ রত্ন > রতন- কোন্ ধরনের ধ্বনি পরিবর্তন হয়েছে?
(ক) স্বরভক্তি, (খ) অপিনিহিতি, (গ) ধ্বনিলোপ, (ঘ) স্বরসংগতি।
১.৭ “সূচক, একে পূর্বাপর সব বলতে দাও।” একথার বক্তা হলেন—
(ক) প্রথম রক্ষী, (খ) দ্বিতীয় রক্ষী, (গ) শ্যালক, (ঘ) ধীবর।
১.৮ মঙ্গলগ্রহের জল প্রথম পান করল—
(ক) বিধুশেখর, (খ) প্রোফেসর শঙ্কু, (গ) প্রহ্লাদ, (ঘ) নিউটন।
২। সংক্ষিপ্ত উত্তর দাও:
২.১ “চারি মেঘে বরিষে মুষলধারে জল।।”- ‘চারি মেঘে’র নাম লেখো।
২.২ বাবা মারা যাওয়ার সময় ইলিয়াসের সম্পত্তি কী ছিল?
২.৩ বিধুশেখর চলিত ভাষা ছেড়ে শুদ্ধ ভাষা ব্যবহার করেছিল। কেন?
২.৪ পীণায়ন কাকে বলে? উদাহরণ দাও।
২.৫ সন্ধি বিচ্ছেদ করো: দেশান্তর।
২.৬ নিহিত স্বরধ্বনি কাকে বলে? উদাহরণ দাও।
২.৭ রাজ-শ্যালক রাজবাড়ি থেকে ফিরে এসে রক্ষীদের কী নির্দেশ দিয়েছিলেন?
২.৮ “এ লজ্জা আমি কোথায় রাখব।” কোন্ লজ্জা?
৩। ৬০ শব্দের মধ্যে যে-কোনো একটি প্রশ্নের উত্তর দাও:
৩.১ “গর্ত ছাড়ি ভুজঙ্গ ভাসিয়া বুলে জলে।” ‘বুলে’ কথার অর্থ কী? এমন অবস্থার সৃষ্টি হয়েছিল কেন?
৩.২ “নোঙর গিয়েছে পড়ে তটের কিনারে।” বক্তব্যটির তাৎপর্য লেখো।
৪। ৬০ শব্দের মধ্যে যে-কোনো একটি প্রশ্নের উত্তর দাও:
৪.১ “স্বর্গের দরজাতেও ঠিক ওই কথাই লেখা রয়েছে—” কোন্ কথা? তা আর কোথায় লেখা ছিল? কে, কাদের উদ্দেশে একথা বলেছেন?
৪.২ “পঞ্চাশ বছর ধরে সুখ খুঁজে খুঁজে এতদিনে পেয়েছি।” বক্তা কে? এখন কীভাবে সে সুখ অনুভব করে?
৫। ৬০ শব্দের মধ্যে যে-কোনো একটি প্রশ্নের উত্তর দাও:
৫.১ “প্রভু, অনুগৃহীত হলাম।” ‘প্রভু’ কে? কোন্ প্রসঙ্গে এই উক্তিটি করা হয়েছে?
৫.২ “… ঋষি অপমানিত বোধ করলেন এবং অভিশাপ দিলেন,” ঋষির নাম কী? তিনি কাকে, কী অভিশাপ দিয়েছিলেন?
৬। ১৫০ শব্দের মধ্যে যে-কোনো একটি প্রশ্নের উত্তর দাও:
৬.১ ‘কলিঙ্গদেশে ঝড়-বৃষ্টি’ কবিতায় প্রকাশিত প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের চিত্রটি আলোচনা করো।
৬.২ ‘…সে একেবারে সর্বহারা হয়ে পড়ল।’ কোথা থেকে নেওয়া হয়েছে? কার কথা বলা হয়েছে? তার সর্বহারা হওয়ার কারণ কী?
৭। ১৫০ শব্দের মধ্যে যে-কোনো একটি প্রশ্নের উত্তর দাও:
৭.১ লেখক কার থেকে প্রোফেসর শঙ্কুর ডায়রিটি পেয়েছিলেন? ডায়রিটির বিশেষত্ব কী ছিল?
৭.২ টাফা কী? সেখানকার পরিবেশ ও প্রাণীদের পরিচয় দাও।
৮। ১৫০ শব্দে ভাবসম্প্রসারণ করো:
“পুষ্প আপনার জন্যে ফোটে না।
পরের জন্য তোমার হৃদয়-কুসুমকে প্রস্ফুটিত করিও।”
আরও দেখো: নব নব সৃষ্টি গল্পের প্রশ্ন উত্তর
Class 9 Bengali Question Answer First Unit Test 2025 / নবম শ্রেণী বাংলা প্রশ্ন উত্তর প্রথম ইউনিট টেস্ট ২০২৫ শেয়ার করা হলো। নবম শ্রেণী বাংলা প্রশ্নপত্র প্রথম পর্যায়ক্রমিক মূল্যায়ন 2025