২০২৬ সালের মাধ্যমিক পরীক্ষার রুটিন / Madhyamik 2026 Routine

Madhyamik 2026 Routine / ২০২৬ সালের মাধ্যমিক পরীক্ষার রুটিন / West Bengal Board of Secondary Education / পশ্চিমবঙ্গ মধ্য শিক্ষা পর্ষদ মাধ্যমিক পরীক্ষা ২০২৬।

২০২৬ সালের মাধ্যমিক পরীক্ষার রুটিন ঘোষণা: পরীক্ষার্থীদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ তথ্য ও প্রস্তুতির দিশা

পশ্চিমবঙ্গ মধ্যশিক্ষা পর্ষদের পক্ষ থেকে ঘোষণা করা হলো ২০২৬ সালের মাধ্যমিক পরীক্ষার রুটিন (Madhyamik 2026 Routine)। ৬ই মে, ২০২৫ তারিখে প্রকাশিত এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে যে, আগামী ২রা ফেব্রুয়ারি, ২০২৬ থেকে শুরু হতে চলেছে বহু প্রতীক্ষিত মাধ্যমিক পরীক্ষা ২০২৬। পরীক্ষা চলবে ১২ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৬ পর্যন্ত। পরীক্ষার সময় সকাল ১০:৪৫ মিনিট থেকে দুপুর ২টা পর্যন্ত নির্ধারিত হয়েছে, যেখানে প্রথম ১৫ মিনিট প্রশ্নপত্র পড়ার জন্য বরাদ্দ থাকবে।


২০২৬ সালের মাধ্যমিক পরীক্ষার রুটিন
Madhyamik 2026 Routine

দিনতারিখবিষয়
সোমবার২ ফেব্রুয়ারি, ২০২৬প্রথম ভাষা
মঙ্গলবার৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২৬দ্বিতীয় ভাষা
শুক্রবার৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২৬ইতিহাস
শনিবার৭ ফেব্রুয়ারি, ২০২৬ভূগোল
সোমবার৯ ফেব্রুয়ারি, ২০২৬গণিত
মঙ্গলবার১০ ফেব্রুয়ারি, ২০২৬ভৌতবিজ্ঞান
বুধবার১১ ফেব্রুয়ারি, ২০২৬জীবনবিজ্ঞান
বৃহস্পতিবার১২ ফেব্রুয়ারি, ২০২৬ঐচ্ছিক বিষয় (ঐচ্ছিক ইলেকটিভ)

সূত্র: পশ্চিমবঙ্গ মধ্য শিক্ষা পর্ষদ

২০২৬ সালের মাধ্যমিক পরীক্ষার রুটিন
Madhyamik 2026 Routine

ভাষা সংক্রান্ত বিষয়
  • প্রথম ভাষা হিসেবে বাংলা, ইংরেজি, গুজরাটি, হিন্দি, আধুনিক তিব্বতি, নেপালি, ওড়িয়া, গুরুমুখি (পাঞ্জাবি), তেলেগু, তামিল, উর্দু এবং সাঁওতালি ভাষার মধ্যে যেকোনো একটি বেছে নেওয়া যায়।
  • দ্বিতীয় ভাষা:
    • যদি প্রথম ভাষা ইংরেজি না হয়, তবে দ্বিতীয় ভাষা হিসেবে ইংরেজি বাধ্যতামূলক।
    • যদি প্রথম ভাষা ইংরেজি হয়, তবে দ্বিতীয় ভাষা হিসেবে বাংলা বা নেপালি নেওয়া যাবে।

বিশেষ বিষয়গুলোর পরীক্ষার সময়সীমা

  • সেলাই ও সূচিশিল্প: ৪ ঘণ্টা ১৫ মিনিট
  • সংগীত (কণ্ঠ ও বাদ্যযন্ত্র): ২ ঘণ্টা ১৫ মিনিট (তত্ত্বীয়), প্র্যাকটিক্যাল পরবর্তীতে কোলকাতায় অনুষ্ঠিত হবে।
  • কম্পিউটার অ্যাপ্লিকেশন: ২ ঘণ্টা ৪৫ মিনিট (তত্ত্বীয়), প্র্যাকটিক্যাল সংশ্লিষ্ট স্কুলে হবে।
  • কারিগরি (ভোকেশনাল) বিষয়: ১ ঘণ্টা ৪৫ মিনিট (তত্ত্বীয়), প্র্যাকটিক্যাল স্কুল বা স্কিল কাউন্সিলের মাধ্যমে।

কর্মশিক্ষা ও শারীরশিক্ষা সম্পর্কিত পরীক্ষা

  • শারীরশিক্ষা ও সামাজিক সেবা এবং কর্মশিক্ষা পরীক্ষার দিন-তারিখ পরবর্তীতে ঘোষণা করা হবে।

২০২৬ সালের মাধ্যমিক পরীক্ষার রুটিন
Madhyamik 2026 Routine

পর্ষদের সতর্ক বার্তা

পশ্চিমবঙ্গ মধ্যশিক্ষা পর্ষদ জানিয়েছে, কোনো বিশেষ প্রয়োজনে পরীক্ষা সময়সূচিতে পরিবর্তন আনা হলে, যথাযথভাবে সকলকে জানিয়ে দেওয়া হবে। তাই পরীক্ষার্থীদের পর্ষদের ওয়েবসাইট এবং স্কুলের বিজ্ঞপ্তি নিয়মিত নজরে রাখতে হবে।


পরীক্ষার্থীদের জন্য পরামর্শ

২০২৬ সালের মাধ্যমিক পরীক্ষার সময়সূচি আগেভাগেই প্রকাশিত হওয়ায়, পরীক্ষার্থীরা দীর্ঘমেয়াদি ও সুশৃঙ্খল প্রস্তুতি নিতে পারবে। নিচে কিছু পরামর্শ দেওয়া হলো—

  1. সময় ব্যবস্থাপনা: এখন থেকেই প্রতিটি বিষয়ের জন্য আলাদা সময় বরাদ্দ করে পড়াশোনা শুরু করুন।
  2. স্মার্ট পড়াশোনা: গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায় চিহ্নিত করে রিভিশন শুরু করুন। বিগত বছরের প্রশ্নপত্র অনুশীলন করুন।
  3. মডেল টেস্ট: বাড়িতে বা কোচিংয়ে মক টেস্ট দিয়ে নিজের প্রস্তুতি যাচাই করুন।
  4. স্বাস্থ্য সচেতনতা: পড়াশোনার পাশাপাশি পর্যাপ্ত ঘুম, স্বাস্থ্যকর খাবার ও বিশ্রামের প্রতি খেয়াল রাখুন।
  5. প্রশ্নপত্র পড়া: পরীক্ষার দিন প্রশ্নপত্র পড়ার জন্য নির্ধারিত ১৫ মিনিট যথাযথভাবে ব্যবহার করুন।

আমাদের পরামর্শ

মাধ্যমিক পরীক্ষা ছাত্রজীবনের এক গুরুত্বপূর্ণ ধাপ। ২০২৬ সালের মাধ্যমিক পরীক্ষার রুটিন আগে থেকেই প্রকাশিত হওয়ায়, পরীক্ষার্থীরা সময়মতো প্রস্তুতি নিতে পারবে। এই সুযোগকে কাজে লাগিয়ে সবাই যেন সফলতার পথে এগিয়ে যায়, সেই কামনা রইল। ছাত্রছাত্রী ও অভিভাবকদের প্রতি আহ্বান, পরীক্ষার দিনগুলোতে মানসিক চাপ না বাড়িয়ে ধৈর্য ও সাহসের সঙ্গে পাশে থাকুন।


২০২৬ সালের মাধ্যমিক পরীক্ষার রুটিন
Madhyamik 2026 Routine

কিছু কথা

২০২৬ মাধ্যমিক: সারা বছরের পরীক্ষার প্রস্তুতি কেমন হওয়া উচিত? সময়, অভ্যাস ও মানসিকতা

২০২৫ সালের মাধ্যমিক পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশের কয়েক দিনের মধ্যেই ২০২৬ সালের মাধ্যমিক পরীক্ষার সূচি প্রকাশ করেছে মধ্যশিক্ষা পর্ষদ। আগামী বছরের পরীক্ষা শুরু হবে ২ ফেব্রুয়ারি ২০২৬ থেকে এবং শেষ হবে ১২ ফেব্রুয়ারি। এবারের সূচি অনুযায়ী দেখা যাচ্ছে, আগের বছরের তুলনায় এক সপ্তাহ আগে মাধ্যমিক পরীক্ষা শুরু হচ্ছে, যার পেছনে সম্ভাব্য কারণ হিসেবে গণ্য হচ্ছে আসন্ন বিধানসভা নির্বাচন।

পরীক্ষার দিনক্ষণ জানা মানেই প্রস্তুতির দিক থেকে আর গাফিলতির সুযোগ নেই। যারা সারা বছর ধরে নিয়মিত পড়াশোনা করে, তাদের জন্য মাধ্যমিক পরীক্ষার সময় মানসিক চাপ অনেকটাই কম থাকে। সারা বছর ধরে পরিশ্রম করলে শুধু ভালো ফলাফলই নয়, আত্মবিশ্বাস, সময়জ্ঞান ও পাঠ্যবস্তুর গভীর ধারণাও গড়ে ওঠে।


১. সারা বছর কত ঘণ্টা পড়া উচিত?

সারা বছর ধরেই পড়াশোনায় নিয়মিততা সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। দিনের অন্যান্য কাজের পাশাপাশি পড়াশোনার জন্য ৬-৮ ঘণ্টা সময় দেওয়া উচিত। এই সময়ের মধ্যে:

  • স্কুল ও কোচিংয়ের কাজ
  • নিজে রিভিশন করা
  • প্রশ্নোত্তর অনুশীলন
  • সময় ধরে মক টেস্ট

এসব জায়গায় সময় ভাগ করে নিতে হবে। পরীক্ষার এক-দুই মাস আগে এই সময়কে বাড়িয়ে ১০-১২ ঘণ্টা করা যেতে পারে। তবে শুধু সময় নয়, গুণগত মানের পড়া সবচেয়ে জরুরি।


২. রাত জেগে না ভোরে পড়া – কোনটা উপযুক্ত?

এটা নির্ভর করে ছাত্রছাত্রীর পরিবেশ ও শারীরিক অভ্যাসের উপর। তবে স্বাস্থ্য ও মনঃসংযোগের দিক থেকে ভোরবেলা পড়া বেশি উপকারী। কারণ:

  • পরিবেশ শান্ত
  • মন সতেজ
  • স্মরণশক্তি বেশি কার্যকর

তবে যাদের ঘরের পরিস্থিতি অনুযায়ী রাতে পড়া সহজতর, তারা রাতে পড়লেও চলবে, শুধু ঘুমের অভাব যেন না হয়।


৩. অঙ্ক ও ইংরেজির ভয় কাটানো সম্ভব কীভাবে?

অঙ্ক এবং ইংরেজি নিয়ে ছাত্রছাত্রীদের মধ্যে ভয় থাকা নতুন কিছু নয়। কিন্তু এই ভয় আসে মূলত:

  • অধ্যায়ের প্রতি অবহেলা
  • প্রাথমিক বোঝার অভাব
  • ভুল হলে বারবার চেষ্টা না করা

ভয় কাটাতে হলে:

  • ছোট ছোট অধ্যায়ে ভাগ করে প্রতিদিন চর্চা করতে হবে
  • শিক্ষকের সাহায্য নিতে হবে
  • ভুল হওয়াকে ভয় না পেয়ে অনুশীলন বাড়াতে হবে
  • সৃজনশীলভাবে বিষয়কে উপভোগ করতে শিখতে হবে

“If you love water, water also loves you” — বিষয়কে ভালোবাসলে, তা আপনাকে ভয় পেতে দেবে না।


৪. মুখস্থ না বুঝে পড়া – কোনটা সঠিক?

বোঝা ছাড়া মুখস্থ করলে তা বেশিদিন মনে থাকে না। তাই সবসময় বোঝে পড়া উচিত। তবে:

  • কবিতা, সংজ্ঞা, সূত্র ইত্যাদি মুখস্থের প্রয়োজন হয়
  • মুখস্থ করার আগে তা নিজস্ব ভাষায় বুঝে নেওয়া ভালো
  • প্রয়োজনে ছোট নোটস বা চার্ট বানিয়ে মনে রাখার চেষ্টা করা উচিত

৫. সারা বছরের পাঠ্যসূচি প্রস্তুতির কৌশল

সারা বছর ধরে পড়ার জন্য কিছু পদ্ধতি অনুসরণ করা উচিত:

  • প্রত্যেক বিষয়ের জন্য আলাদা খাতা রাখা
  • অধ্যায়ভিত্তিক সংক্ষিপ্ত নোটস তৈরি করা
  • পড়া শেষে নিজেকে প্রশ্ন করে দেখা, বুঝেছি কিনা
  • সপ্তাহে অন্তত একদিন পুরনো পড়া রিভিশন করা
  • মক টেস্ট ও টাইম বাউন্ড রাইটিং অভ্যাস করা

৬. ভালো বই বা রেফারেন্স বই কোনটা ব্যবহার করব?

এই বিষয়ে বলা যায়:

  • প্রথমে পাঠ্যবই ভালো করে পড়া চাই
  • এরপর স্কুল শিক্ষক বা গাইড টিচার যেসব বই সাজেস্ট করেন, সেগুলি ব্যবহার করা নিরাপদ
  • নতুন ও জটিল রেফারেন্স বই দিয়ে শুরু না করাই ভালো
  • নিজে নিজে সমস্যায় পড়লে শিক্ষক বা সহপাঠীর সাহায্য নেওয়া উচিত

৭. ১০ বছরের প্রশ্নপত্র, সাজেশন ও টেস্ট পেপারের ভূমিকা

আজকের দিনে মাধ্যমিক পরীক্ষায় সফল হওয়ার অন্যতম অস্ত্র হলো:

  • গত ১০ বছরের প্রশ্নপত্র চর্চা
  • সাজেশন ও টেস্ট পেপার অনুশীলন

এগুলির মাধ্যমে ছাত্রছাত্রীরা জানতে পারে:

  • কোন অধ্যায় বেশি গুরুত্বপূর্ণ
  • প্রশ্নের ধরণ কেমন হয়
  • উত্তর কতটা দীর্ঘ হওয়া উচিত
  • সময় বাঁচিয়ে কীভাবে প্রশ্নের উত্তর দেওয়া যায়

শুধু পড়লেই হবে না, নিয়মিত উত্তর লেখা ও রিভিশন করাও আবশ্যক।


৮. মানসিক প্রস্তুতি ও পরিবারে সহায়তা

শুধু পড়াশোনা নয়, মানসিক প্রস্তুতিও জরুরি। ছাত্রছাত্রীদের উচিত:

  • নিজের প্রতি আত্মবিশ্বাস রাখা
  • অন্যের সঙ্গে তুলনা না করা
  • শরীর সুস্থ রাখতে পর্যাপ্ত ঘুম ও খাবার খাওয়া
  • অবসাদ এলে গান শোনা, হাঁটা, বা হালকা কিছু করা

পরিবারের সদস্যদের উচিত:

  • পড়ার সময় শান্ত পরিবেশ দেওয়া
  • পড়াশোনা নিয়ে চাপ না দেওয়া
  • উৎসাহ ও সাহচর্য দিয়ে পাশে থাকা

শেষ কথা

মাধ্যমিক পরীক্ষা জীবনের প্রথম বড় মাইলফলক। আর এই পরীক্ষায় সফলতার চাবিকাঠি হলো সারা বছরের অধ্যবসায়, নিয়মানুবর্তিতা ও সঠিক পরিকল্পনা। পরীক্ষার আগে রাত জেগে চাপ নিয়ে পড়া নয়, বরং প্রতিদিন অল্প করে নিয়ম করে পড়া, বারবার রিভিশন, এবং নিজেকে বোঝার চেষ্টাই ছাত্রছাত্রীদের ভবিষ্যতের ভিত্তি গড়ে তোলে।

সফলতার জন্য মন্ত্র একটাই: “আজকে যা পারো, আগামীতে ফেলে রেখো না।” সময়কে কাজে লাগাও, ভয়কে জয় করো, আর নিজের সেরাটা দিয়ে এগিয়ে চলো — মাধ্যমিক সাফল্য তোমার হাতের মুঠোয়।

২০২৬ সালের মাধ্যমিক পরীক্ষার রুটিন
Madhyamik 2026 Routine

কিছু সাধারণ প্রশ্ন ও উত্তর
Q1: মাধ্যমিক বোর্ড পরীক্ষায় কোন বোর্ড পরীক্ষা নেয়?

উত্তর: পশ্চিমবঙ্গ মধ্যশিক্ষা পর্ষদ (WBBSE) মাধ্যমিক বোর্ড পরীক্ষার আয়োজন করে।


Q2: মাধ্যমিক পরীক্ষায় পাশ করার জন্য কত নম্বর প্রয়োজন?

উত্তর: প্রতিটি বিষয়ে কমপক্ষে ২৫% নম্বর (অর্থাৎ ২৫ নম্বর) পেতে হবে পাশ করার জন্য।


Q3: মাধ্যমিক পরীক্ষায় কীভাবে গ্রেড দেওয়া হয়?

উত্তর: মোট প্রাপ্ত নম্বরের ভিত্তিতে নিচের মতো গ্রেড দেওয়া হয়:

প্রাপ্ত নম্বরগ্রেডপারফরম্যান্স
90 – 100AAOutstanding (অসামান্য)
80 – 89A+Excellent (চমৎকার)
60 – 79AVery Good (খুব ভালো)
45 – 59B+Good (ভালো)
35 – 44BSatisfactory (সন্তোষজনক)
25 – 34CMarginal (প্রান্তিক)
২৫-এর কমDDisqualified (অযোগ্য)

Q4: ‘স্টার’ (Star) পাওয়ার জন্য কত নম্বর দরকার?

উত্তর: মোট ৭০০ নম্বরের মধ্যে অন্তত ৫২৫ নম্বর পেলে ‘স্টার’ (Star) পাওয়া যায়।


Q5: ‘লেটার’ (Letter) পাওয়া যায় কিভাবে?

উত্তর: যেকোনো নির্দিষ্ট বিষয়ে ৮০% বা তার বেশি নম্বর পেলে সে বিষয়ে ‘লেটার’ (Letter) পাওয়া যায়।


Q6: মাধ্যমিকের Division (বিভাগ) কীভাবে নির্ধারিত হয়?

উত্তর: মোট নম্বরের ভিত্তিতে বিভাগ নির্ধারিত হয়। সাধারণতঃ:

  • প্রথম বিভাগ: মোট নম্বরের ৬০% বা তার বেশি
  • দ্বিতীয় বিভাগ: মোট নম্বরের ৪৫% থেকে ৫৯%
  • তৃতীয় বিভাগ: মোট নম্বরের ২৫% থেকে ৪৪%

(বোর্ড এই তথ্য পরিবর্তন করতে পারে, তাই ফল প্রকাশের সময় নির্দিষ্ট নির্দেশিকা দেখা উচিত।)


Q7: ‘Disqualified’ (D গ্রেড) মানে কী?

উত্তর: যদি কোনও বিষয়ে ২৫ নম্বরের কম পাওয়া যায়, তাহলে ‘D’ গ্রেড দেওয়া হয়, যা অযোগ্য হিসেবে গণ্য হয়। এমন ছাত্রছাত্রী পরীক্ষায় পাশ করে না।

আরও দেখো: মাধ্যমিক বাংলা বিষয়ের প্রশ্ন উত্তর

CLOSE

You cannot copy content of this page