বাঘাযতীন প্রশ্ন উত্তর চতুর্থ শ্রেণী বাংলা // পশ্চিমবঙ্গ প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ এর পাতাবাহার বই এর প্রশ্ন উত্তর। // বাঘাযতীন পৃথ্বীন্দ্রনাথ মুখোপাধ্যায়।
চতুর্থ শ্রেণী বাংলা
বাঘাযতীন হতে-কলমে প্রশ্ন উত্তর
[১] নীচের প্রশ্নগুলির উত্তর দাও।
১.১ পৃথ্বীন্দ্রনাথ মুখোপাধ্যায় কার দৌহিত্র?
উত্তর: পৃথ্বীন্দ্রনাথ মুখোপাধ্যায় ছিলেন ‘বাঘাযতীন’ যতীন্দ্রনাথ মুখোপাধ্যায়ের দৌহিত্র।
১.২ তাঁর লেখা একটি বইয়ের নাম লেখো।
উত্তর: পৃথ্বীন্দ্রনাথ মুখোপাধ্যায়ের লেখা একটি বইয়ের নাম আলোর চকোর।
[২] ‘শিলাইদা’ শব্দটি ‘শিলাইদহ’ থেকে এসেছে। অর্থাৎ, ‘দহ’ পরিবর্তিত হয়ে হয়েছে ‘দা’। নীচের নামগুলি পরিবর্তিত হয়ে কী হবে লিখো। শিয়ালদহ, বেলদহ, খড়দহ
এরকম কয়টি শব্দ তুমি জানো লিখো।
উত্তর:
শিয়ালদহ – শিয়ালদা
বেলদহ – বেলদা
খড়দহ – খড়দা
মালদহ – মালদা
চাকদহ – চাকদা
[৩] জ্যোতিকে মা যে যে গল্প শোনান, সেগুলোর নাম লেখো।
৩.১ রামায়ণ
৩.২ মহাভারত
৩.৩ পুরাণ
৩.৪ প্রতাপাদিত্যের গল্প
[৪] নীচের দুটি স্তম্ভের শব্দগুলিকে বিপরীত শব্দ অনুযায়ী মেলাও।
উত্তর:
‘ক’ স্তম্ভ | ‘খ’ স্তম্ভ |
---|---|
শেষ | শুরু |
রাত্রি | দিবস |
অনপেক্ষা | অপেক্ষা |
অশান্ত | শান্ত |
পরাধীনতা | স্বাধীনতা |
দুঃখ | সুখ |
জোয়ার | ভাটা |
[৫] জ্যোতি যে যে চরিত্রে অভিনয় করতে ভালোবাসে সেগুলির নাম লেখো।
উত্তর: ভক্ত হনুমান, লক্ষ্মণ, রাজা হরিশচন্দ্র, বীর প্রতাপাদিত্য।
[৬] গল্পটি পড়ে জ্যোতির যে কাজগুলিকে দুঃসাহসিক বলে মনে হয়েছে, সেগুলি বর্ণনা করো।
উত্তর:
প্রথম ঘটনা:
জ্যোতি ছোটোবেলায় মায়ের সঙ্গে গড়ই নদীতে সাঁতার কাটতে গিয়েছিল। শীত ও বর্ষার সময় মায়ের নির্দেশ অগ্রাহ্য করে, মা তাঁকে জোয়ারের জলে ছুঁড়ে ফেলেছিলেন। ক্ষিপ্ত ঢেউয়ের মধ্যে জ্যোতি আপ্রাণ চেষ্টা চালিয়ে সাঁতার শেখার পাশাপাশি বিপদকে তুচ্ছতাভাবে নেওয়ার শিক্ষা লাভ করেছিল।
দ্বিতীয় ঘটনা:
একদিন শহরের রাস্তায় বিশৃঙ্খলার শব্দ শুনে জ্যোতি দেখতে পায় একটি পাগলা ঘোড়া রাস্তায় ঘোরাফেরা করছে এবং পাশে একটি শিশু কাঁদছে। জ্যোতি দ্রুত ঘোড়াটির পিঠে চড়ে নিপুণ দক্ষতায় ঘোড়াটিকে নিয়ন্ত্রণে আনে। পরে সহিসের হাত থেকে লাগাম নিয়ে ঘোড়ার গলায় পরিয়ে সে নিরাপদে নেমে আসে।
চতুর্থ শ্রেণী বাংলা
বাঘাযতীন হতে-কলমে প্রশ্ন উত্তর
৭. “স্কুলের বাগানে বড়ো কাঁঠাল পেকেছে।” এখানে ‘পাকা’ ক্রিয়াপদটি যে অর্থে ব্যবহৃত হয়েছে, সেই অর্থ ছাড়া তোমরা আর কী কী অর্থে ব্যবহার করতে পার লেখো।
উদাহরণ: গ্রামে অনেক পাকা বাড়ি আছে।
উত্তর:
(ক) রাহুল একজন পাকা ফুটবল খেলোয়াড়। (দক্ষ অর্থে)
(খ) আগামী সপ্তাহে যাওয়ার ব্যাপারে সে আমায় পাকা কথা দিয়েছে। (কঠোর প্রতিশ্রুতি অর্থে)
(গ) তন্ময়ের পাকা মাথা থেকে এই চমৎকার পরিকল্পনা বেরিয়েছে। (সুচতুর ব্যক্তির বুদ্ধি অর্থে)
(ঘ) মধুমিতার মতো অভিজ্ঞ রাঁধুনি পাকা কাজ করবে বলেই ভরসা আছে। (সুসম্পন্নভাবে করা কাজ অর্থে)
৮. কর্তা, কর্ম ও ক্রিয়াগুলিকে তাদের ঘরে বসাও।
কর্তা | কর্ম | ক্রিয়া |
---|---|---|
মামা | একটি টাট্টু ঘোড়া | কিনে দিলেন |
যাদুমাল ওস্তাদ | কুস্তি | শেখায় |
মা | সাঁতার | শেখাতেন |
জ্যোতি | বাউল গান | শোনে |
৯. নীচের প্রশ্নগুলির একটি বাক্যে উত্তর দাও
৯.১ জ্যোতির মায়ের নাম কী?
উত্তর: জ্যোতির মায়ের নাম শরৎশশী।
৯.২ মা জ্যোতিকে কোন নদীতে স্নান করাতে নিয়ে যেতেন?
উত্তর: জ্যোতির মা তাকে গড়ুই নদীতে স্নান করাতে নিয়ে যেতেন।
৯.৩ রবি ঠাকুরের ভাইপো কে?
উত্তর: রবি ঠাকুরের ভাইপো সুরেন (ভালো নাম সুরেন্দ্রনাথ ঠাকুর)।
৯.৪ জ্যোতির ন-মামার নাম কী?
উত্তর: জ্যোতির ন-মামার নাম ছিল অনাথ।
৯.৫ ফেরাজ খাঁ-এর বাড়ি কোথায় ছিল?
উত্তর: ফেরাজ খাঁ-এর বাড়ি ছিল উত্তর-পশ্চিম সীমান্ত প্রদেশে।
৯.৬ জ্যোতির বড়োমামার পেশা কী ছিল?
উত্তর: জ্যোতির বড়োমামার পেশা ছিল ওকালতি করা।
৯.৭ জ্যোতি কোন স্কুলে ভরতি হয়েছিল?
উত্তর: জ্যোতি কৃয়নগরের অ্যাংলো ভার্নাকুলার হাইস্কুলে ভরতি হয়েছিল।
৯.৮ ১৮৯৩ সালে জ্যোতির বয়স ছিল ১৪। কত সালে তার বয়স ৭ ছিল?
উত্তর: ১৮৮৬ সালে জ্যোতির বয়স ছিল ৭।
১০. নীচের প্রশ্নগুলির উত্তর নিজের ভাষায় লেখো:
১০.১ জ্যোতি কীভাবে সাঁতার শিখেছিল?
উত্তর: জ্যোতির মা শরৎশশী একদিন দিনের শেষে তাকে গড়ুই নদীতে নিয়ে গিয়ে হঠাৎ জোয়ারের জলে ছুঁড়ে দেন। ঢেউয়ের সঙ্গে লড়াই করে ক্লান্ত হয়ে পড়লেও জ্যোতি শেষ পর্যন্ত ভেসে থাকার চেষ্টা চালায়। পরে মা তাকে তুলে আনেন। এভাবেই জ্যোতি সাঁতার শিখে ফেলে।
১০.২ কৃষ্ণনগর স্কুলে জ্যোতির কাঁঠাল পাড়ার কাহিনিটি বর্ণনা করো।
উত্তর: কৃষ্ণনগর স্কুলের বাগানে পাকা কাঁঠাল দেখে জ্যোতি বন্ধুদের নিয়ে ঠিক করে ছুটি হলে কাঁঠাল পেড়ে খাবে। সুযোগ বুঝে তারা কয়েকটি কাঁঠাল খায়। হেডমাস্টার জিজ্ঞেস করলে জ্যোতি নির্ভীকভাবে জানায়, কাঁঠাল সে একাই পেড়েছে এবং বন্ধুদের সঙ্গে ভাগ করে খেয়েছে। যেহেতু গাছ স্কুলের, তাই তার এই কাজ চুরি নয়।
১০.৩ কৃষ্ণনগরে জ্যোতি কীভাবে একটি শিশুকে বাঁচিয়েছিল?
উত্তর: কৃষ্ণনগরে একদিন জ্যোতি দেখে একটি পাগলা ঘোড়া দৌড়াচ্ছে, আর একটি শিশু মাঝপথে পড়ে আছে। সে দেরি না করে ঘোড়ার পিঠে চড়ে দক্ষতার সঙ্গে সেটিকে বশে আনে। পরে সবাই তাকে বাহবা দেয় এবং তার সাহসিকতার গল্প ছড়িয়ে পড়ে।
১০.৪ জ্যোতির জীবনে তাঁর মা ও দিদির ভূমিকার কথা লেখো।
উত্তর: জ্যোতি ছেলেবেলায় দিদি বিনোদবালার সঙ্গে মায়ের কোলে শুয়ে রামায়ণ, মহাভারত, পুরাণ, শিবাজি ও প্রতাপাদিত্যের কাহিনি শুনত। মা শরৎশশী তাকে সাঁতার শিখিয়েছিলেন এবং বিপদের মুখোমুখি হওয়া ও ভয় দূর করার শিক্ষা দিয়েছিলেন। এর মাধ্যমে মা ছেলেকে আদর্শবোধ ও সাহসিকতার দীক্ষা দিয়েছিলেন।
১০.৫ পাঠ্যাংশে জ্যোতির জীবনে তাঁর মামাদের প্রভাব কেমন ছিল?
উত্তর: ভোরে ঘুম ভাঙতেই জ্যোতি মামাদের সঙ্গে কুস্তির আখড়ায় যেত এবং কুস্তির প্যাঁচ রপ্ত করে শরীর শক্তপোক্ত করেছিল। ন-মামার সঙ্গে ঘোড়ায় চড়া, শিকার, দৌড়ঝাঁপে দখল অর্জন করেছিল। বড়োমামা, যিনি পেশায় উকিল, ভাগনেকে অ্যাংলো ভার্নাকুলার হাইস্কুলে ভর্তি করান। ছোটোমামা ললিতের সঙ্গে জ্যোতি শখের নাটকে অভিনয় করত। পুজোর সময় ছোটোমামা জ্যোতির অনুরোধে সাধারণ প্রজাদের জন্য সাদা ভাতের ব্যবস্থা করতেন।
১০.৬ জ্যোতির মামাবাড়ির সঙ্গে রবি ঠাকুরের সম্পর্ক কী ছিল?
উত্তর: রবি ঠাকুরের ভাইপো সুরেন ছিলেন জ্যোতির ন-মামা অনাথের বিশেষ পরিচিত।
১০.৭ “ফেরাজের কাছে জ্যোতি খবর পেল”—এই ফেরাজ কে? তার কাছ থেকে জ্যোতি কী খবর পেল?
উত্তর: ফেরাজ খাঁ ছিলেন চাটুজ্যে বাড়ির পাহারাদার। তাঁর কাছ থেকে জ্যোতি স্বাধীনতা সংগ্রাম, দেশব্যাপী আন্দোলনের সংগ্রামীদের কথা ও ইংরেজদের অত্যাচারের খবর জানতে পারত।
১০.৮ পাঠ্যাংশ থেকে খুঁজে নিয়ে জ্যোতির শিশুসুলভ ও কিশোরসুলভ চাপল্যের উদাহরণ দাও।
উত্তর: জ্যোতির স্কুলের বাগানে একটি কাঁঠাল পাকার পর, বন্ধুদের সঙ্গে ঠিক করে ছুটি হলে সেটি পেড়ে খাবে। পরে দু-তিনজন বন্ধুদের নিয়ে কয়েকটি পাকা কাঁঠাল খেয়ে ফেলে। হেডমাস্টার জিজ্ঞাসা করলে জ্যোতি নিজেই স্বীকার করে এবং বলে, যেহেতু গাছ স্কুলের সম্পত্তি, তাই চুরি নয়। এই কাজটি ছিল শিশুসুলভ দুষ্টুমি, তবে কথার মধ্যে তার পরিণত মনের আভাসও মেলে।
১০.৯ “কিছুই হয়নি এমনভাবে জ্যোতি চলে গেল তার নিজের পথে”— কোন ঘটনার পর জ্যোতি এমনভাবে চলে গিয়েছিল?
উত্তর: কৃয়নগরে থাকাকালীন একদিন জ্যোতি অসম সাহসিকতার পরিচয় দিয়ে একটি পাগল ঘোড়ার ওপর চড়ে বসে এবং কিছুক্ষণের মধ্যেই তাকে বশে আনে। শান্তভাবে ঘোড়ার পিঠে ও গলায় হাত বুলিয়ে এবং ছোটো ছোটো চাপড় মেরে ঘোড়াটিকে শান্ত করে। সবশেষে সহিসের হাত থেকে লাগাম নিয়ে ঘোড়ার গলায় পরিয়ে দিয়ে নিজে নির্বিকারভাবে চলে যায়।
১০.১০ জাতপাতের ক্ষুদ্র সংকীর্ণতা ছোটোবয়সেই কীভাবে জ্যোতি অতিক্রম করতে পেরেছিল?
উত্তর: দুর্গাপুজোর সময় মামার বাড়িতে ভদ্রলোকদের জন্য সাদা ভাত এবং সাধারণ প্রজাদের জন্য লাল চালের ভাত রান্না হত। একবার এক জেলে প্রজা জ্যোতির কাছে সাদা ভাত খেতে চায়। জ্যোতি তার ছোটোমামাকে ধরে সকলের জন্য সাদা ভাতের ব্যবস্থা করে। বঙ্গভঙ্গের সময়েও জাতি-বর্ণের ভেদাভেদ ভুলে হিন্দু, মুসলমান, চণ্ডাল—সকলকে নিয়ে মায়ের প্রসাদ খেতে বসে।
১০.১১ পাঠ্যাংশে জ্যোতির নানা ধরনের কাজের যে পরিচয় ছড়িয়ে রয়েছে, তা নিয়ে নিজের ভাষায় একটি অনুচ্ছেদ রচনা করো।
উত্তর: জ্যোতি জীবনের নানা সময়ে সাহস, সততা ও মানবিকতার পরিচয় দিয়েছে। একদিন শহরের রাস্তায় একটি পাগলা ঘোড়া শিশুদের বিপদে ফেললে, সে দ্রুত ঘোড়ার পিঠে চেপে দক্ষতার সঙ্গে তাকে বশে আনে। ছাত্রজীবনে স্কুলের কাঁঠাল পেড়ে খাওয়ার ঘটনায়ও সে নির্ভয়ে দায় স্বীকার করে এবং যুক্তি দেয় যে গাছ স্কুলের সম্পত্তি। জাতি-বর্ণের ভেদাভেদ দূর করতেও সে অগ্রণী ভূমিকা নেয়—এক জেলে প্রজার অনুরোধে সকলকে সাদা ভাত খাওয়ায় এবং বঙ্গভঙ্গের সময় হিন্দু-মুসলমান-চণ্ডালদের একসঙ্গে প্রসাদ খেতে বসায়।
চতুর্থ শ্রেণী বাংলা
বাঘাযতীন অতিরিক্ত MCQ প্রশ্ন উত্তর
১. জ্যোতির মা শাড়ির একমুড়ো জ্যোতির কোমরে বেঁধে তাকে কোথায় ছুড়ে ফেলতেন?
ক) গঙ্গায়
খ) পদ্মায়
গ) গড়ুই নদীতে ✅
ঘ) যমুনায়
২. জ্যোতি শৈশবে মায়ের কাছ থেকে কী শিখেছিল?
ক) বই পড়া
খ) বিপদকে তুচ্ছ করা ✅
গ) সাঁতার শেখানো
ঘ) কুস্তি খেলা
৩. জ্যোতি রাতে মায়ের কোল জুড়িয়ে কোন ধরণের গল্প শুনত?
ক) রূপকথা
খ) বীরত্ব ও ভক্তির গল্প ✅
গ) কৌতুক গল্প
ঘ) প্রেমের গল্প
৪. জ্যোতির কুস্তির তালিম কে দিতেন?
ক) যাদুমাল ওস্তাদ ✅
খ) ফেরাজ খাঁ
গ) বসন্তকুমার
ঘ) পাঁচু ফকির
৫. ফেরাজ খাঁ কোন অঞ্চলের বাসিন্দা ছিলেন?
ক) শিলাইদহ
খ) উত্তর-পশ্চিম সীমান্ত প্রদেশ ✅
গ) নদিয়া
ঘ) কলকাতা
৬. ফেরাজ খাঁ কোন অস্ত্রে দক্ষ ছিলেন না?
ক) লাঠি
খ) ছোরা
গ) ধনুক ✅
ঘ) বন্দুক
৭. জ্যোতি কৃষ্ণনগরের কোন বিদ্যালয়ে ভর্তি হয়েছিল?
ক) হিন্দু স্কুল
খ) অ্যাংলো ভার্নাকুলার হাইস্কুল ✅
গ) প্রেসিডেন্সি স্কুল
ঘ) মিশন স্কুল
৮. স্কুলের বাগানে কোন ফল পেকে ওঠায় জ্যোতি বন্ধুদের নিয়ে তা খেয়েছিল?
ক) আম
খ) কাঁঠাল ✅
গ) পেঁপে
ঘ) লিচু
৯. জ্যোতি কাঁঠাল খাওয়ার ঘটনাকে চুরি বলে মানেনি কেন?
ক) গাছের মালিক তার মামা ছিলেন
খ) গাছ ছিল স্কুলের সম্পত্তি ✅
গ) কাঁঠাল নিজের হাতে ফলিয়েছিল
ঘ) কাঁঠাল বাজার থেকে এনেছিল
১০. পাগলা ঘোড়ার ঘটনায় জ্যোতি প্রথম কী করেছিল?
ক) সহিসকে ডাকল
খ) শিশুটিকে সরিয়ে দিল
গ) ঘোড়ার কেশর ধরে চড়ে বসল ✅
ঘ) পালিয়ে গেল
১১. ঘোড়ার সহিস কে ছিলেন?
ক) ফেরাজ খাঁ
খ) বারাণসী রায় ✅
গ) বসন্তকুমার
ঘ) যাদুমাল
১২. জ্যোতির প্রিয় চরিত্রগুলির মধ্যে কোনটি ছিল না?
ক) হনুমান
খ) রাজা হরিশচন্দ্র
গ) মহারানা প্রতাপ ✅
ঘ) লক্ষ্মণ
১৩. দুর্গোৎসবে ভদ্রলোকদের জন্য কোন চালের ভাত বরাদ্দ ছিল?
ক) লাল চাল
খ) সাদা চাল ✅
গ) কালো চাল
ঘ) গমের ভাত
১৪. এক জেলে প্রজার জন্য সাদা ভাতের ব্যবস্থা জ্যোতি কার মাধ্যমে করেছিল?
ক) বড়োমামা
খ) ছোটোমামা ✅
গ) ফেরাজ খাঁ
ঘ) পাঁচু ফকির
১৫. ১৯০৫ সালে বঙ্গভঙ্গের প্রতিবাদে জ্যোতি কী করেছিলেন?
ক) মিছিল সংগঠিত করেছিলেন
খ) গ্রামে পঙক্তি-ভোজনের আয়োজন করেছিলেন ✅
গ) কবিতা লিখেছিলেন
ঘ) গান গেয়েছিলেন
চতুর্থ শ্রেণী বাংলা
বাঘাযতীন অতিরিক্ত SAQ প্রশ্ন উত্তর
[১] নীচের প্রশ্নগুলির উত্তর দাও:
১.১ ‘গড়ুই’ কীসের নাম?
উত্তর: ‘গড়ুই’ একটি নদীর নাম।
১.২ ‘অ্যাংলো ভার্নাকুলার হাইস্কুল’ কোথায় অবস্থিত?
উত্তর: ‘অ্যাংলো ভার্নাকুলার হাইস্কুল’ কৃয়নগরে অবস্থিত।
১.৩ জ্যোতির দিদির নাম কী?
উত্তর: জ্যোতির দিদির নাম বিনোদবালা।
১.৪ যাদুমাল ওস্তাদ কোথায় থাকে?
উত্তর: যাদুমাল ওস্তাদ থাকে গট্টিয়া গ্রামে।
১.৫ ১৮৯৩ সালে জ্যোতির বয়স কত ছিল?
উত্তর: ১৮৯৩ সালে জ্যোতির বয়স ছিল চোদ্দো বছর।
১.৬ পাঁচু ফকির কে?
উত্তর: পাঁচু ফকির ছিলেন লালন ফকিরের শিষ্য এক অন্ধ বাউল।
আরও দেখো: চতুর্থ শ্রেণীর বাংলা সব অধ্যায়ের প্রশ্ন উত্তর